শ্রেণি কার্যক্রমের শুরুতে সবার সাথে প্রার্থনায় অংশগ্রহণ করো।
ঈশ্বর অব্রাহাম এবং ইস্রায়েল জাতিকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে যীশু দায়ূদ বংশে জন্মগ্রহণ করবেন। চলো দেখি বাইবেলে এ বিষয়ে কী লেখা আছে।
প্রভু যীশুখ্রীষ্টের বংশতালিকা
যীশুখ্রীষ্ট দায়ূদের বংশের এবং দায়ূদ অব্রাহামের বংশের লোক। [...]মথি ১ : ১
অব্রাহামের ছেলে ইস্হাক; ইস্হাকের ছেলে যাকোব; যাকোবের ছেলে যিহূদা ও তাঁর ভাইয়েরা; যিহুদার ছেলে পেরস ও সেরহ তাঁদের মা ছিলেন তামর; পেরসের ছেলে হিথ্রোণ; হিথ্রোণের ছেলে রাম; রামের ছেলে অম্মীনাদব; অম্মীনাদবের ছেলে নহশোন; নহশোনের ছেলে সল্মোন; সমোনের ছেলে বোয়স তাঁর মা ছিলেন রাহব; বোয়সের ছেলে ওবেদ তাঁর মা ছিলেন রূত; ওবেদের ছেলে যিশয়; যিশয়ের ছেলে রাজা দায়ূদ।
দায়ূদের ছেলে শলোমন-তাঁর মা ছিলেন উরিয়ের বিধবা স্ত্রী; শলোমনের ছেলে রহবিয়াম; রহবিয়ামের ছেলে অবিয়; অবিয়ের ছেলে আসা; আসার ছেলে যিহোশাফট; যিহোশাফটের ছেলে যোরাম; যোরামের ছেলে ঊষিয়; ঊষিয়ের ছেলে যোথম; যোথমের ছেলে আহস; আহসের ছেলে হিষ্কিয়; হিষ্কিয়ের ছেলে মনঃশি; মনঃশির ছেলে আমোন; আমোনের ছেলে যোশিয়; যোশিয়ের ছেলে যিকনিয় ও তাঁর ভাইয়েরা-ইস্রায়েল জাতিকে বাবিল দেশে বন্দী হিসাবে নিয়ে যাবার সময় এঁরা ছিলেন।
যিকনিয়ের ছেলে শল্টিয়েল-ইস্রায়েল জাতিকে বাবিলে বন্দী করে নিয়ে যাবার পরে এঁর জন্ম হয়েছিল; শল্ টিয়েলের ছেলে সরুব্বাবিল; সরুব্বাবিলের ছেলে অবীহূদ; অবীহূদের ছেলে ইলীয়াকীম; ইলীয়াকীমের ছেলে আসোর; আসোরের ছেলে সাদোক; সাদোকের ছেলে আখীম; আখীমের ছেলে ইলীহূদ; ইলীহূদের ছেলে ইলিয়াসর; ইলিয়াসরের ছেলে মত্তন; মত্তনের ছেলে যাকোব; যাকোবের ছেলে যোষেফ-ইনি মরিয়মের স্বামী। এই মরিয়মের গর্ভে যীশু, যাঁকে খ্রীষ্ট বলা হয়, তাঁর জন্ম হয়েছিল।
এইভাবে অব্রাহাম থেকে দায়ূদ পর্যন্ত চৌদ্দ পুরুষ; দায়ূদ থেকে বাবিলে বন্দী করে নিয়ে যাবার সময় পর্যন্ত চৌদ্দ পুরুষ; বাবিলে বন্দী হবার পর থেকে খ্রীষ্ট পর্যন্ত চৌদ্দ পুরুষ। মেথি ১ : ২-১৭
তোমাকে একটু সহজ করে বলি
ঈশ্বরভক্ত অব্রাহাম ছিলেন ঈশ্বরের অত্যন্ত প্রিয় ব্যক্তি। ঈশ্বর আব্রাহামকে বলেছিলেন যে তার বংশের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর সমস্ত জাতি আশীর্বাদ পাবে। রাজা দায়ুদ আব্রাহামের বংশের লোক। এ দায়ুদ বংশেই যীশু জন্মগ্রহণ করেছেন। যীশুই সেই মশীহ যার জন্য ইস্রায়েল জাতি অপেক্ষা করছিল। বাইবেলের পুরাতন নিয়মে ভাববাদীদের মধ্য দিয়ে ঈশ্বর যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন দায়ুদ বংশে যীশুর জন্মের মধ্য দিয়ে সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ হয়েছে।
যীশুর Family Tree
তোমার মতো যীশুরও বংশপরিচয় আছে। যীশুর বংশতালিকায় যাদের নাম উল্লেখযোগ্য তাদের নাম লিখে যীশুর Family Tree আঁকো। আদম-হবা থেকে শুরু করে কার কার নাম উল্লেখযোগ্য তাদের নামগুলো জানতে হবে শুধু Family Tree তৈরি করার জন্য নয়, তাদের নাম জানা দরকার কারণ তারা মানব জাতির মুক্তির ইতিহাসে ঈশ্বরের সাথে যুক্ত থেকে কাজ করেছেন।
বাপ্তিস্মদাতা যোহনের জন্মের বিষয়ে ভবিষ্যদ্বাবাণী
দীক্ষাগুরু যোহন যীশুর আগমনের জন্য লোকদের প্রস্তুত করেছেন। তার বাবা-মা হলেন সখরিয় ও ইলীশাবেত। ঈশ্বরের পরিকল্পনা অনুযায়ী অনেক বেশি বয়সে ইলীশাবেত এক পুত্র সন্তানের জন্ম দেন। সখরিয় তার নাম দেন যোহন। চলো দেখি বাইবেলে এ বিষয়ে কী লেখা আছে।
এমন সময় ধূপ-বেদীর ডানদিকে প্রভুর একজন দূত হঠাৎ এসে সখরিয়কে দেখা দিলেন। স্বর্গদূতকে দেখে তাঁর মন অস্থির হয়ে উঠল এবং তিনি ভয় পেলেন।
স্বর্গদূত তাঁকে বললেন, “সখরিয়, ভয় কোরো না, কারণ ঈশ্বর তোমার প্রার্থনা শুনেছেন। তোমার স্ত্রী ইলীশাবেতের একটি ছেলে হবে। তুমি তার নাম রেখো যোহন। সে তোমার জীবনে মহা আনন্দের কারণ হবে এবং তার জন্মের দরুন আরও অনেকে আনন্দিত হবে, কারণ প্রভুর চোখে সে মহান হবে। ইস্রায়েলীয়দের অনেককেই সে তাদের প্রভু ঈশ্বরের কাছে ফিরিয়ে আনবে। নবী (ভাববাদী) এলিয়ের মত মনোভাব ও শক্তি নিয়ে সে প্রভুর আগে আসবে। সে বাবার মন সন্তানের দিকে ফিরাবে এবং অবাধ্য লোকদের মনের ভাব বদলে ঈশ্বরভক্ত লোকদের মনের ভাবের মত করবে। এইভাবে সে প্রভুর জন্য এক দল লোককে সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত করবে।” লূক ১ : ১১-১৪, ১৬-১৭
তোমাকে একটু সহজ করে বলি
বাপ্তিস্মদাতা যোহনকে যীশুর অগ্রদূত বলা হয়। কারণ যীশুর আগে এসে তিনি মানুষকে প্রস্তুত করেছেন যাতে তারা যীশুকে গ্রহণ করতে পারে। সেই আব্রাহাম থেকে শুরু করে মানুষ যুগ যুগ ধরে প্রতীক্ষা করেছে একজন মুক্তিদাতার জন্য। যোহনের জন্মের মধ্য দিয়ে আমরা নিশ্চিত হয়েছি যীশু আসছেন। যোহন শিখিয়েছেন কীভাবে পাপের ক্ষমা লাভ করে ঈশ্বরের সাথে যুক্ত থাকা যায়।
ঈশ্বর আব্রাহাম থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রবক্তার মাধ্যমে ইস্রায়েল জাতিকে জানিয়েছেন যে ঈশ্বরপুত্র যীশু দায়ুদবংশে জন্মগ্রহণ করবেন। ইলীশাবেতের যখন ছয় মাসের গর্ভ তখন স্বর্গদূত গাব্রিয়েল মারিয়াকে দেখা দিলেন। চলো দেখি, গাব্রিয়েল দূত মারিয়াকে কী বলে যীশুর জন্মসংবাদ দিয়েছিলেন।
প্রভু যীশুর জন্মের বিষয়ে ভবিষ্যদ্বাবাণী
ইলীশাবেতের যখন ছয় মাসের গর্ভ তখন ঈশ্বর গালীল প্রদেশের নাসরত গ্রামের মরিয়ম নামে একটি কুমারী মেয়ের কাছে গাব্রিয়েল দূতকে পাঠালেন। রাজা দায়ূদের বংশের যোষেফ নামে একজন লোকের সঙ্গে তাঁর বিয়ের কথাবার্তা ঠিক হয়েছিল। স্বর্গদূত মরিয়মের কাছে এসে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বললেন, “প্রভু তোমার সঙ্গে আছেন এবং তোমাকে অনেক আশীর্বাদ করেছেন।”
এই কথা শুনে মরিয়মের মন খুব অস্থির হয়ে উঠল। তিনি ভাবতে লাগলেন এই রকম শুভেচ্ছার মানে কি স্বর্গদূত তাঁকে বললেন, “মরিয়ম, ভয় কোরো না, কারণ ঈশ্বর তোমাকে খুব দয়া করেছেন। শোন, তুমি গর্ভবতী হবে আর তোমার একটি ছেলে হবে। তুমি তাঁর নাম যীশু রাখবে। তিনি মহান হবেন। তাঁকে মহান ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে। প্রভু ঈশ্বর তাঁর পূর্বপুরুষ রাজা দায়ূদের সিংহাসন তাঁকে দেবেন। তিনি যাকোবের বংশের লোকদের উপরে চিরকাল ধরে রাজত্ব করবেন। তাঁর রাজত্ব কখনও শেষ হবে না।”
তখন মরিয়ম স্বর্গদূতকে বললেন, “এ কেমন করে হবে? আমার তো বিয়ে হয় নি।”
স্বর্গদূত বললেন, “পবিত্র আত্মা তোমার উপরে আসবেন এবং মহান ঈশ্বরের শক্তির ছায়া তোমার উপরে পড়বে। এইজন্য যে পবিত্র সন্তান জন্মগ্রহণ করবেন তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে। দেখ, এই বুড়ো বয়সে তোমার আত্মীয়া ইলীশাবেতের গর্ভের ছেলের জন্ম হয়েছে। লোকে বলত তার ছেলেমেয়ে হবে না, কিন্তু এখন তার ছয় মাস চলছে। ঈশ্বরের কাছে অসম্ভব বলে কোন কিছুই নেই।”
মরিয়ম বললেন, “আমি প্রভুর দাসী, আপনার কথামতই আমার উপর সব কিছু হোক।” এর পরে স্বর্গদূত মরিয়মের কাছ থেকে চলে গেলেন। লুক ১ : ২৬-৩৮
তোমাকে একটু সহজ করে বলি
ঈশ্বর তাঁর প্রিয় ইস্রায়েল জাতিকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ঈশ্বরপুত্র মানুষ হয়ে এ পৃথিবীতে আসবেন আর মানুষকে পাপ থেকে উদ্ধার করবেন। তিনি দায়ুদ বংশে এবং মারিয়া নামে এক কুমারী মেয়ের গর্ভে জন্মগ্রহণ করবেন। স্বর্গদূত যখন মারিয়াকে যীশুর জন্মসংবাদ দিয়েছেন তখন যোষেফের সাথে মারিয়ার বিয়ে ঠিক হয়েছিল। যোষেফ ছিলেন দায়ুদ বংশের লোক। মারিয়া ছিলেন ঈশ্বর অনুরাগী। ঈশ্বরের এ ইচ্ছাকে তিনি মেনে নিয়েছেন।
তোমরা জানো যে স্বর্গদূত গাব্রিয়েল মারিয়াকে সংবাদ দিয়েছিলেন যে মারিয়া গর্ভবতী হয়েছেন পবিত্র আত্মার প্রভাবে এবং তিনি এক পুত্র সন্তানের জন্ম দিবেন। তার নাম হবে যীশু। যীশুকে মহান ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে। এ শুভ সংবাদ জানানোর জন্য মারিয়া/মরিয়ম তাঁর জ্ঞাতি বোন ইলীশাবেতের কাছে গেল ।
ইলীশাবেতের ঘরে মরিয়ম
তারপর মরিয়ম তাড়াতাড়ি করে যিহূদিয়া প্রদেশের একটা গ্রামে গেলেন। গ্রামটা পাহাড়ি এলাকায় ছিল। মরিয়ম সেখানে সখরিয়ের বাড়িতে ঢুকে ইলীশাবেতকে শুভেচ্ছা জানালেন। ইলীশাবেত যখন মরিয়মের কথা শুনলেন তখন তাঁর গর্ভের শিশুটি নেচে উঠল। তিনি পবিত্র আত্মাতে পূর্ণ হয়ে জোরে জোরে বললেন, “সমস্ত স্ত্রীলোকদের মধ্যে তুমি ধন্যা এবং তোমার যে সন্তান হবে সেই সন্তানও ধন্য। আমার প্রভুর মা আমার কাছে এসেছেন, এ কেমন করে সম্ভব হল? যখনই আমি তোমার কথা শুনলাম তখনই আমার গর্ভের শিশুটি আনন্দে নেচে উঠল। তুমি ধন্যা, কারণ তুমি বিশ্বাস করেছ যে, প্রভু তোমাকে যা বলেছেন তা পূর্ণ হবে।” লুক ১ : ৩৯-৪৫
মারিয়া (মরিয়ম)-এর মুখে ঈশ্বরের প্রশংসাগীতি
এবার প্রশংসাগীতিটি গেয়ে শোনাও।
তখন মরিয়ম বললেন,
“আমার হৃদয় প্রভুর প্রশংসা করছে;
আমার উদ্ধারকর্তা ঈশ্বরকে নিয়ে
আমার অন্তর আনন্দে ভরে উঠছে,
কারণ তাঁর এই সামান্যা দাসীর দিকে
তিনি মনোযোগ দিয়েছেন।
এখন থেকে সব লোক আমাকে ধন্যা বলবে,
তিনি আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছে
যে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন,
সেইমতই তিনি তাঁর দাস
ইস্রায়েলকে সাহায্য করেছেন।
অব্রাহাম ও তাঁর বংশের লোকদের উপরে
চিরকাল করুণা করবার কথা তিনি মনে রেখেছেন।”
লুক ১ : ৪৬-৪৮, ৫৪-৫৫
তোমাকে একটু সহজ করে বলি
মারিয়া ইলীশাবেতের কাছে যীশুর জন্ম সংবাদ দিতে গেল। ইলীশাবেত মারিয়াকে দেখে খুবই খুশি হলেন, তিনি নিজেকে সৌভাগ্যবতী মনে করলেন কারণ তাঁর প্রভুর মা তাঁর কাছে গিয়েছে। মারিয়া/মরিয়ম নারীকুলে ধন্যা কারণ তিনি ঈশ্বরপুত্র যীশুর মা। মারিয়া/মরিয়ম দ্বিধাহীন মনে বিশ্বাস করেছেন যে ঈশ্বর যা বলেছেন তা পূর্ণ হবে। ইলীশাবেতের সম্ভাষণ পেয়ে মারিয়া/মরিয়ম আনন্দচিত্তে ঈশ্বরের প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, তিনি ঈশ্বরের এ মহান করুণার জন্য কৃতজ্ঞ।
ঈশ্বর প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে মানুষকে পাপ থেকে উদ্ধার করার জন্য মুক্তিদাতা ঈশ্বরকে পাঠাবেন। মানুষ যাতে যীশুকে গ্রহণ করতে প্রস্তুত থাকে এজন্য ঈশ্বর যোহনকে আগে পাঠিয়েছেন। যোহন মানুষ কে শিখিয়েছে কিভাবে নিজেকে সংশোধন করে ঈশ্বরের ভালোবাসা পাওয়া যায়। চলো এ বিষয়ে বাইবেল থেকে পাঠ করি।
বাপ্তিস্মদাতা যোহনের জন্ম
সময় পূর্ণ হলে পর ইলীশাবেতের একটি ছেলে হল। তাঁর উপর প্রভুর প্রচুর করুণার কথা শুনে প্রতিবেশীরা ও আত্মীয়েরা তাঁর সঙ্গে আনন্দ করতে লাগল। যিহূদীদের নিয়মমতো আট দিনের দিন তারা ছেলেটির সুন্নত করাবার কাজে যোগ দিতে আসলো। তারা ছেলেটির নাম তার বাবার নামের মত সখরিয় রাখতে চাইল, কিন্তু তার মা বললেন, “না, এর নাম যোহন রাখা হবে।”
তারা ইলীশাবেতকে বলল, “আপনার আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে তো কারও ঐ নাম নেই।”
তারা ইশারা করে ছেলেটির বাবার কাছ থেকে জানতে চাইল তিনি কি নাম দিতে চান। সখরিয় লিখবার জিনিস চেয়ে নিয়ে লিখলেন, “ওর নাম যোহন।” লুক ১ : ৫৭-৬৩
সেই শপথ তিনি আমাদের পূর্বপুরুষ
অব্রাহামের কাছে করেছিলেন।
তিনি শত্রুদের হাত থেকে
আমাদের উদ্ধার করেছেন
যেন যতদিন বেঁচে থাকি
পবিত্র ও সৎভাবে তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে
নির্ভয়ে তাঁর সেবা করতে পারি।
সন্তান আমার,
তোমাকে মহান ঈশ্বরের নবী বলা হবে,
কারণ তুমি তাঁর পথ ঠিক করবার জন্য
তাঁর আগে আগে চলবে।
তুমি তাঁর লোকদের জানাবে,
কিভাবে আমাদের ঈশ্বরের করুণার দরুন
পাপের ক্ষমা পেয়ে
পাপ থেকে উদ্ধার পাওয়া যায়।
তাঁর করুণায় স্বর্গ থেকে এক উঠন্ত সূর্য
আমাদের উপর নেমে আসবেন,
লূক ১ : ৭৩-৭৮
তোমাকে একটু সহজ করে বলি
বাপ্তিস্মদাতা যোহনের জন্ম মানুষের পরিত্রাণের ইতিহাসে এক উল্লেখযোগ্য ঘটনা। কীভাবে পাপের ক্ষমা পেয়ে ঈশ্বরের দয়া লাভ করা যায় তা তিনি আমাদের শিখিয়েছেন। তিনি যীশুর আগে এসেছেন মানুষকে প্রস্তুত করার জন্য যাতে তারা যীশুর দেখানো পথ অনুসরণ করতে পারে।
Read more